১৯৯৩ সালের আগে কেরাণীগঞ্জের বাসত্মা ইউনিয়নে ৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ছাড়া কোন উচ্চ বিদ্যালয় ছিল না। ফলে এই বিসত্মৃর্ণ এলাকার ছেলে-মেয়েদের প্রাথমিক শিÿা শেষ করার পর আর উচ্চ শিÿা অর্জনের সুযোগ হতো না। হাতে গোনা দুই-চার জন পুরম্নষ শিÿর্ার্থী ৭কি.মি পশ্চিমে ইস্পাহানী উচ্চ বিদ্যালয়ে অথবা বাঘাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে শিÿা অর্জন করতো। ফলে এই বিরাট এলাকা শিÿায় দারম্ননভাবে পিছিয়ে পড়ে। বিশেষ করে নারী শিÿা ছিল শূণ্যের কোঠায়। দীর্ঘদিনের এ সমস্যাটা এলাকাবাসীকে ভীষনভাবে ভাবিয়ে তুলে এবং একটি উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন অনুভব করতে থাকে। এ পরিপ্রেÿÿতেই অত্র এলাকার সকল বয়সের কিছু লোক বিশেষ করে তরম্নন-যুবকদের উদ্যোগে ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় রাজাবাড়ী জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি ০১/০১/১৯৯৩খ্রিঃ জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় হিসেবে বোর্ডের স্বীকৃতি লাভ করে এবং ০১/০১/১৯৯৪খ্রিঃ নবম শ্রেণী খোলার একাডেমিক অনুমতি প্রাপ্ত হয়। ০১/০১/১৯৯৬খ্রিঃ তারিখে রাজাবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি পায় এবং ০১/০৩/১৯৯৮খ্রিঃ তারিখে এম.পি.ও ভূক্ত হয়। বিদ্যালয়টি ২০০৬ সাল থেকে এস.এস.সি ও ২০১২ সাল থেকে জে.এস.সি পরীÿায় ধারাবাহিকভাবে শতভাগ পাশের হার অর্জন করতে থাকলে স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনসহ দারম্ননভাবে সকলের দৃষ্টি আকর্ষন করে। ফলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী এবং বর্তমান খাদ্যমন্ত্রী জনাব অ্যাডঃ মোঃ কামরম্নল ইসলাম এম.পি মহোদয়ের প্রত্যÿ পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বিদ্যালয়টির পরিচালনা পরিষদের সভাপতি তারম্নণ্যের প্রতীক জননেতা জনাব শাহীন আহমেদ, উপজেলা চেয়ারম্যান, কেরাণীগঞ্জ, ঢাকা স্থানীয় সকলকে সম্পৃক্ত করে অতি অল্প সময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটিকে কলেজে রূপামত্মরিত করেন। প্রতিষ্ঠানটি কলেজ হিসেবে ১৪/১১/২০১২ তারিখে মন্ত্রনালয়ের স্বীকৃতি লাভ করে। ঢাকা শিÿাবোর্ড কর্তৃক পাঠদানের প্রাথমিক অনুমতি লাভ করে ৩১ শে মার্চ ২০১৩খ্রিঃ। কলেজ কোড বরাদ্দ পায় ১৩/০৬/২০১৩খ্রিঃ। কলেজ কোড হচ্ছে- ১৯৮০। প্রতিষ্ঠানটিতে ১ জানুয়ারী, ২০১৪খ্রিঃ থেকে তৃতীয় শ্রেণী হতে পঞ্চম শ্রেণী পর্যমত্ম প্রাথমিক শাখা চালু করা হয়। প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিÿা-এ তিনটি বিভাগই চালু আছে।
ছবি | নাম | মোবাইল নং | ই-মেইল |
---|
ছাত্র/ ছাত্রীর সংখ্যা ঃ স্কুল- ৬৮৪জন, কলেজ- ৯৪জন। সর্বমোট = ৭৭৮ জন।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস